প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত মৌকারা দারুসসুন্নাত নেছারীয়া কামিল মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে কুমিল্লা জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

সভাপতির বাণী

image-not-found

ওয়েবসাইটের কাজ চলমান..........

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

দক্ষিন-পূর্ব বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ আধ্যাত্মিক মারকায মৌকারা দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা পীরে কামেল প্রখ্যাত সুফি ও মুহাদ্দিস আলহাজ্ব হযরত মাওলানা অলি উল্লাহ [রহ.] -এর ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন মৌকারা দারুসসুন্নাত নেছারিয়া কামিল মাদরাসা। যার জীবনের স্বপ্ন ছিল উক্ত মাদরাসা থেকে ইলমে হাদিসের দরস নিয়ে সুন্নাতে নববীর আদর্শে আলেম তৈরি করা। দ্বীনি শিক্ষার প্রসাররে কথা চিন্তা করে আমরা হুজুর কেবলা হযরত মাওলানা অলি উল্লাহ [রহ.] -এর কাছে আন্তরকিভাবে কৃতজ্ঞ। বর্তমানে এই মাদ্রাসাটি দেশে ও বিদেশে ইসলাম প্রচার ও প্রসার এবং সন্নিয়াতের প্রতিষ্ঠা ও প্রচারে অগ্রণী ভূমকিা পালন করে চলছে। মৌকারা দরবার শরীফের পীর সাহেব কিবলা আলহাজ মাওলানা শাহ মুহাম্মদ নেছারউদ্দীন ওয়ালিউল্লাহী [মা.জি.আ.]-এর পৃষ্ঠপোষকতায় ও আধ্যাত্মকি নতেৃত্বে এ মাদ্রাসার সুনাম সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এ জন্য মহান আল্লাহর কাছে অসংখ্য শুকরিয়া, আলহামদুলিল্লাহ। এই মাদ্রাসার জন্য যারা আত্মত্যাগ ও সেবা করছেনে, যেটি এখন সারা বিশ্বের সুন্নি মুসলমানদরে হৃদয়ে স্থান পেয়েছে তাদরে প্রতি আমি আমার আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। র্বতমানে অত্র প্রতষ্ঠিানে দাখিল, আলিম,ফাজিল , ফাজিল অর্নাস (আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ) ও কামিল (হাদিস) বিভাগ চালু রয়ছে। আমি সকল শক্ষিক, ছাত্র,অভভিাবক,প্রশাসক, মাদরাসা পরচিালনা কমিটি এবং ট্রাস্ট্রি কমিটির সদস্য ও বাংলাদশেরে সকলের মঙ্গল ও সাফল্য কামনা করছি।